প্যাসিভ ইনকাম বিজনেসের মাধ্যমে অনলাইনে প্রতি মাসে $1000+ আয় করার দ্রুততম উপায়
প্রুভেন সিস্টেমটি ভালোভাবে বোঝার জন্য ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।
হাই, আমি রিকো আ. রহমান। আপনি যদি এমন একটি অনলাইন আয়ের উপায় খুঁজে থাকেন, যা আপনাকে ফুল-টাইম জব, বিজনেস, পড়াশুনা বা অন্যান্য কাজের পাশাপাশি বাড়তি ইনকাম বা আর্থিক স্বাধীনতা এনে দিবে, তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন।
কারণ, আপনি যখন আমার প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনে জয়েন করবেন তারপর আর আপনাকে অন্য কোথাও কোন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য সময় ব্যয় করতে হবে না।
এরফলে আপনি আপনার লক্ষ্য পূরণে পরিপুর্ণ ফোকাস দিতে পারবেন এবং সাথে থাকছে আমার কাছ থেকে কমপ্লিট গাইডলাইন এবং সাপোর্ট, যা আপনার আর্থিক স্বাধীনতার স্বপ্নকে পুর্ণতা এনে দিবে।
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনকে আমি ডলার প্রিন্টিং মেশিন বলে ডাকি কারণ, আমি বিগত 14 বছরে যা শিখেছি তার উপর ভিত্তি করে আমি এই কোর্সটি তৈরি করেছি। যার মাধ্যমে বিগত কয়েক বছরে 3 লাখ+ ডলার আয় করার রেকোর্ড আছে।
এই কোর্সে আমি এ-টু-যেড সবকিছু ধাপে ধাপে সাজিয়েছি যা আপনাকে একটি প্রোফিটেবল প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করতে এবং সফল হতে গাইড করবে।
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন হচ্ছে একটি অনলাইন কোর্স, যা আমার দীর্ঘ 14 বছরের অনলাইন ক্যারিয়ারের অভিজ্ঞতালব্ধ একটি প্রুভেন সিস্টেম। যার মাধ্যমে আমি 2013-2023 সালে 3 লাখ+ ডলার আয় করেছি।
এই কোর্সে আমি স্টেপ-বাই-স্টেপ সবকিছুই অন্তর্ভুক্ত করেছি যা আপনার নেক্সট প্যাসিভ ইনকাম স্টার্টআপ বিজনেস শুরু করার জন্য এবং সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন। সত্যি বলতে এটি শুধুমাত্র একটি কোর্স না, এটি একটি পরিপুর্ণ শিক্ষা কারিকুলাম।
যখন আপনি প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্সে জয়েন করবেন, তখন থেকেই আপনি আপনার যেকোনো প্রশ্নের উত্তর সরাসরি আমার কাছ থেকে সমাধান করে নিতে পারবেন। শিখতে গিয়ে বা কাজ করতে গিয়ে যখনি আপনি কোন সমস্যায় পড়বেন, তখনি আমার সাপোর্ট পাবেন।
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন তৈরি করার সময় আমার মূল উদ্দেশ্য ছিলঃ যেন সহজেই যে কেউ এই সিস্টেম ফলো করে নিজের একটি সফল প্যাসিভ ইনকাম স্টার্টআপ বিজনেস তৈরি করতে পারে।
এই কোর্সে আপনি যা শিখবেন তা 100% প্র্যাক্টিক্যাল এবং 2024 সালের জন্য আপডেটেড তথ্য সমৃদ্ধ।
শুধু আমি না, আমার অনেক শিক্ষার্থী এর মাধ্যমে তাদের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন করেছে এবং সফল হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
হয়তবা আপনার সাথে আমার কখনোই দেখা হয়নি বা কথা হয়নি কিন্ত আমি বাজী ধরে বলতে পারি যে, আমরা প্রায় একই মানুসিকতার কারণ, আমার লাইফও খুবই এ্যাভারেইজ মানের ছিল কয়েক বছর আগেও।
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে, আমার লাইফটা ছিল সাধারণ মানের যদিও আমি টেক কোম্পানিতে ফুল-টাইম জব করতাম।
যদিও ভালো স্যালারি পেতাম কিন্তু কেন জানি সেটা যথেষ্ট মনে হত না, তাই জবের পাশাপাশি ফ্রিল্যাসিং করতাম। কিন্তু একটা সময় ফিল করলাম যে এসব ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট আমার দ্বারা সম্ভব না।
আমার প্রয়োজন এমন কিছু যা আমি আমার ফ্রি সময়ে কাজ করবো এবং তা থেকে ভালো একটা এ্যামাউন্ট বাড়তি ইনকাম আসবে।
আমি প্রচুর পড়াশুনা করতাম, বিভিন্ন ব্লগ এবং ফোরামে রাতের পর রাত কাটিয়েছি বিভিন্ন পোস্ট, ডিসকাশন পড়ে। এর মধ্যে ২০১৩ সালে “ব্ল্যাক হ্যাট ওয়ার্ড” এ একটা কেইস স্ট্যাডি পড়ে, এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা পাই।
এবং সেই থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং আমার জীবনে আর্থিক সচ্ছলতা এনেছে। যা হয়তবা জব করে কোনদিনই সম্ভব হত না।
এবং আমি চাই আপনিও আমার মত আর্থিক ভাবে লাভবান হন।
আমি শুরু করেছিলাম কয়েকটি প্রশ্নকে সামনে রেখে …
এই মডিউলে আমরা প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে সম্পুর্ণ ধারণা নিয়ে আলোচনা করবো। প্যাসিভ ইনকামের বেনিফিটস, কত ভাবে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়, এবং কোন মডেলটি আপনার জন্য পার্ফেক্ট এসব কিছু বিস্তারিত শিখবো।
এই মডিউলে আমরা আপনার বিজনেসের নিশ নিয়ে কথা বলবো এবং শিখবো যে কিভাবে আপনার নিশ নির্বাচন করবেন, কিভাবে আপনার নিজের ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যমে একটি টেকসই প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস তৈরি করবেন।
এই ধাপে আমরা শিখবো, কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন কাজ করে এবং গুগোলে সার্চ করার সময় ইউজারের ইন্টেনশন কি ছিল সেটা বোঝার চেষ্টা করবো এবং সে অনুযায়ী আপনার বিজনেসের জন্য লো-কম্পিটিশনের কীওয়ার্ড খুঁজে বের করা শিখবো।
এখানে, আমি আপনাকে শেখাবো কিভাবে আপনার সাইটের জন্য কন্টেন্ট রাইট করবেন এবং এসেম্বেল করবেন। এছাড়াও কন্টেন্ট লে-আউট, রিভিউ ও ইনফো ব্লগ পোস্ট ফরম্যাট, এবং কন্টেন্ট রাইটিং টুলস সম্পর্কে বিস্তারিত শিখবেন।
এই মডিউলে আপনার সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় অডিট ও অপটিমাইজেশন কিভাবে করবেন তা শিখানো হবে। সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র্যাংকিং পাওয়ার জন্য টেকনিক্যাল এসইও, পেজ স্পীড অপ্টিমিজেশন ইত্যাদি সম্পর্কে পরিপুর্ণ জ্ঞান লাভ করবেন।
এই মডিউলে এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং অন্যান্য প্যাসিভ ইনকাম মেথডগুলো এ্যাপ্লাই করে কিভাবে আপনার সেইম ওয়েবসাইটকে বিভিন্নভাবে মনিটাইজ করবেন এবং আপনার ইনকাম কয়েকগুণ বৃদ্ধি করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত শেখানো হবে।
সঠিক হাই-অথোরিটি লিংক বিল্ডিং প্ল্যানের উপর আপনার বিজনেসের সফলতা নির্ভর করে তাই এই মডিউলে আমরা আপনাকে মোস্ট এ্যাডভান্স আউটরিচ লিংক-বিল্ডিং, সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশনাল টেকনিক হাতে-কলমে শেখানো হবে।
এই মডিউলে, আমরা শিখবো কিভাবে আপনি বিজনেস স্কেল করবেন এবং আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে কম গুরুত্তপুর্ণ বা যে কাজগুলো আপনার দ্বারা করা সম্ভব না সেগুলো আউটসোর্স করাবেন সর্বোচ্চ আউটপুটের জন্য।
আপনি কিভাবে আপনার সাইটে স্কিল বেজড সার্ভিস অফার করে প্রথম মাস থেকেই আপনার ইনকাম শুরু এবং বৃদ্ধি করবেন সেই মেথড স্টেপ-বাই-স্টেপ শেখানো হবে এই মডিউলে। এমনকি যদি আপনি একদম নতুনও হয়ে থাকেন এই সেক্টরে।
সর্বশেষ মডিউলে আমরা আপনাকে পরবর্তি এক বছরের কর্মপরিকল্পনা প্রদান করবো এবং সেই সাথে অল্প সময়ে কিভাবে দ্রুত লক্ষ্যে পৌছাবেন সেজন্য ১২-সপ্তাহের গোল সেটআপ করে কিভাবে কাজগুলো যথাসময়ে শেষ করবেন তা শেখানো হবে।
যদি প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্সে জয়েন করে আপনার ব্লগের মাত্র কয়েকটি পোস্ট এর নির্দিস্ট কিছু কীওয়ার্ড গুগোলের টপ পজিশনে নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে প্রায় ৫০০-১০০০ ডলার আয় করতে পারবেন, আচ্ছা আমরা কম করেই ধরি ৫০০ ডলার (যার বর্তমান মুল্য প্রায় ৫৫০০০ টাকা), যা বছরে ৬০০০ ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় ৬ লাখ+ টাকা (বর্তমান মূল্য, সামনে আরও বাড়বে)। যা আপনার বর্তমান ইনকামের সাথে যোগ হবে। এমন কিছু কি চান আপনি?
যদি এই ইনকাম মডেলের পুরো প্রোসেসটি আপনাকে স্টেপ-বাই-স্টেপ শেখানো হয় যা আপনাকে একটি সফল অনলাইন প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস গড়ে তুলতে সাহায্য করবে, যার ফলে আপনাকে আর কখনো বাড়তি ইনকাম নিয়ে চিন্তা করতে হবে না…এমন কিছু কি চান আপনি?
এবং এসব কিছু যদি এই ফিল্ডের একজন সফল এবং দক্ষ মেন্টরের তত্ত্বাবধায়নে আপনার নিজের অনলাইন স্টার্টআপ শুরু করার এবং সামনে এগিয়ে যাবার গাইডলাইন পান, তাহলে কি এটি আপনার জন্য লাভজনক হবে? শুধু এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন…!
মূলত, আপনার কাছে ২টি রাস্তা রয়েছে।
প্রথমতঃ আপনি একাই শুরু করে দিলেন, অনেক টাকা এবং সময় ব্যয় করে বিভিন্ন ট্রায়াল এন্ড এরর এর পর সফল হতে না পেরে একসময় হাল ছেড়ে দিবেন, যার ফলে আপনার জীবনের মূল্যবান অনেক সময় নষ্ট হবে। একা শুরু করে সফল হওয়া অত্যন্ত কঠিন কাজ বর্তমানে কারণ এই ফিল্ডে কম্পিটিশন এখন অনেক বেশি।
প্যাসিভ ইনকাম জেনারেইট করবে এমন একটা ব্লগ বা বিজনেস তৈরি করা বা মার্কেটিং এর জন্য দরকার সঠিক কৌশল যা আপনি সচরাচর ইউটিউব ভিডিও থেকে পাবেন না। যা পাবেন সব পুরোনো টেকনিক।
তাই যদি আপনি নিজে নিজেই শুরু করতে চান করতে পারেন, কিন্তু দিনশেষে আপনার মূল্যবান সময় অপচয় ছাড়া এবং হতাশ হওয়া ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। অথবা আপনি এমন নিশ বা কীওয়ার্ড নিয়ে না বুঝে কাজ শুরু করবেন যা কখনো র্যাংক করতে পারবেন না।
দ্বিতীয়তঃ আপনি এমন কারো কাছ থেকে সঠিক সিস্টেমটি শিখতে পারেন যিনি শুধু এই বিষয়ে দক্ষই নন, এই ফিল্ডে দীর্ঘদিন থেকে কাজ করেন, লক্ষ্যাধিক ডলার ইনকাম করেছেন এবং আজ অবধি কাজ করে যাচ্ছেন। তাহলে কেমন হবে?
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনে জয়েন করে আপনি শুধু পুরো সিস্টেমটি শিখবেনই না সাথে পাবেন আপনার চলার পথে পরিপুর্ণ গাইডলাইন। যার মাধ্যমে আপনার বাড়তি ইনকাম বা সফল অনলাইন বিজনেসের দীর্ঘদিনের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
একবার ভাবুনতো, এই সম্ভাবনাময় ফিল্ডে যদি নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন তাহলে নিজের জীবনকে কোথায় নিয়ে যেতে পারবেন।
প্রতি মাসে ৫০০ ডলার বা বাড়তি ৫৫০০০ টাকা আপনার জীবনকে কতটা সহজ করে তুলবে বর্তমান এই সংকটকালে। এ অর্থ দিয়ে আপনি অনেক কিছু করতে পারবেন, আমার মত সচ্ছল জীবন-যাপন করতে পারবেন বা স্বপ্নগুলোকে ছুতে পারবেন, কারণ শত কস্টের মাঝেও দিন শেষে সচ্ছল মানুষগুলো টেনশন ফ্রি ভাবে রাতে ঘুমাতে পারে।
জিম রোন একবার বলেছিলেন… “দিন মজুরির চেয়ে ব্যবসায়িক লাভ অনেক ভালো।”
কারণ, বিজনেস থেকে প্রাপ্ত প্রোফিট আপনাকে ভাগ্যবান করে তোলে এবং দিন মজুরি দ্বারা মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। দুটো পথই আমার পছন্দের তবে জীবনে ভালো কিছু করার জন্য আপনাকে ৯-৫টা জবের পাশাপাশি অন্য কিছু ভাবতে হবে এবং করতে হবে।
আপনার মাসিক ইনকাম (স্যালারি) কিন্তু হুট করে বাড়বে না, যদি না আপনি ওভার টাইম কাজ না করেন। কিন্তু যদি একটি সফল বিজনেস দাড় করাতে পারেন তাহলে তার প্রোফিট কিন্তু সময়ের সাথে বেড়েই চলবে। তাই প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনে জয়েন করে কিন্তু আপনি শুধু আপনার জীবিকাই নির্বাহ করছেন না, আপনার বিজনেসের প্রোফিটও ঘরে তুলছেন।
এবং যা খুব দ্রুত আপনার ৯-৫টা জবের ইনকামকে ছাড়িয়ে যাবে। এই প্যাসিভ ইনকাম মডেল এর মাধ্যমে আমি যে পরিমাণ ইনকাম করেছি তা যদি আমার ৯-৫টা জব থেকে করতে চাইতাম তাহলে অন্তত দুই দশক লেগে যেত।
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনের রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্ট (ROI) কি?
আপনি প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্সে জয়েন করে, সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করে নিজের প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করে দিলেন। এবং এফিলিয়েট সেলস, এ্যাড রেভিনিউ এবং অন্যান্য সোর্স থেকে আপনার ইনকাম আসা শুরু করলো। এখন ৩টা বিষয় ঘটতে পারে…
প্রথমতঃ আপনার বিজনেস বেশ ভালো র্যাংক পেল যার ফলে প্রতি মাসে ১০০০ ডলার বা এক লাখ টাকা (এ্যাভারেইজ) আয় করছেন, তাহলে ১২ মাসে ১২০০০ ডলার বা ১২ লাখ+ টাকা ইনকাম! এবং এই বিজনেসটি যদি আপনি অনলাইনে ফ্লিপ্পিং করেন বা সেল করে দেন ১০০০ x ৩০ = ৩০,০০০ ডলার বা ৩০ লাখ টাকা ইনকাম। তাহলে ১২ মাসে টোটাল ইনকাম দাড়াচ্ছে ১২০০০ + ৩০০০০ = ৪২০০০ ডলার বা ৪২ লাখ টাকা।
দ্বিতীয়তঃ ধরি, আপনার বিজনেস মোটামুটি র্যাংক পেল যার ফলে প্রতি মাসে ৫০০ ডলার বা ৫৫০০০ হাজার টাকা (এ্যাভারেইজ) আয় করছেন, তাহলে ১২ মাসে ৬০০০ ডলার বা ৬ লাখ+ টাকা ইনকাম! এবং এই বিজনেসটি যদি আপনি অনলাইনে ফ্লিপ্পিং করেন বা সেল করে দেন ৫০০ x ৩০ = ১৫০০০ ডলার বা ১৫ লাখ টাকা ইনকাম। তাহলে ১২ মাসে টোটাল ইনকাম দাড়াচ্ছে ৬০০০ + ১৫০০০ = ২১০০০ ডলার বা ২১ লাখ টাকা।
তৃতীয়তঃ এমনকি আমি যদি সবচেয়ে খারাপ ফলাফলটাও ধরি, আপনি প্রতি মাসে ১০০ ডলার বা ১১০০০ হাজার টাকা (এ্যাভারেইজ) আয় করছেন, তাহলে ১২ মাসে ১২০০ ডলার বা ১৩০০০০+ টাকা ইনকাম! এবং এই বিজনেসটি যদি আপনি অনলাইনে ফ্লিপ্পিং করেন বা সেল করে দেন ১০০ x ৩০ = ৩০০০ ডলার বা ৩ লাখ টাকা ইনকাম। তাহলে ১২ মাসে টোটাল ইনকাম দাড়াচ্ছে ১২০০ + ৩০০০ = ৪২০০ ডলার বা ৫ লাখ টাকা।
তাহলে মুল বিষয়টা কি দাড়াচ্ছে?
আপনি যদি খুব বাজে ভাবেও ব্যর্থ হন, তবুও আপনি এখানে জয়ী।
তাই সত্যিকার অর্থে যদি বলি, আপনার হেরে যাওয়ার একমাত্র উপায়টি হচ্ছে প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনে জয়েন না করা, এবং নিজের ভাগ্য বদলানোর জন্য বা সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কোন পদক্ষেপ না নেওয়া।
আমি যখন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করি তারপর থেকেই আমার জীবনের গতিপথ সম্পূর্ণ পাল্টে গেছে বা বলতে পারেন তখন আমার জীবন যা ছিল তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যদিও আমি আপনার মতই ছিলাম।
প্যাসিভ ইনকাম শুরু করার পুর্বে আমি ১২৫ টাকা প্রতি ঘন্টায় আয় করতাম। আমি অনেক হতাশ ছিলাম, কত কিছুর পিছু ছুটেছি। বাড়তি আয়ের জন্য রাতের পর রাত জেগে ফাইভারে ৫ ডলার (মূলত ৪ ডলার) প্রতি গিগ কাজ করেছি (আমি ফাইভারে লেভেল ২ সেলার ছিলাম ২০১২ সালে)। কিন্তু এসব ক্লায়েন্ট হ্যান্ডেলিং আমার ভালো লাগতো না।
প্রচুর পড়াশুনা করতাম বিভিন্ন ব্লগে এবং ফোরামে, জানার চেস্টা করতাম কিভাবে মনের মত একটা অনলাইন বিজনেস দাড় করানো যায়। এবং অবশেষে আমি আমার কাংখিত উপায়টি খুজে পাই।
পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই, কোথাও কোন কোর্সে জয়েন করার পুর্বে সেই কোর্সের মেন্টরের ট্র্যাক রেকোর্ড এবং সেই ফিল্ডে তার বাস্তব অভিজ্ঞতা কতটা তা জেনে-বুঝে সেই কোর্সে এনরোল করুন।
তবে, প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন থেকে আপনি যা শিখবেন… তা আপনি অন্য কোন কোর্সে পাবেন না।
যা কিছু আমি এই দীর্ঘ 14 বছরে শিখেছি তার প্রতিটি বিষয় আমি আপনাকে শিখাতে চাই যেন আপনিও আপনার নিজের প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করতে পারেন এবং আমার মত আপনিও সচ্ছল জীবন যাপন করতে পারেন।
🔓 100% Safe purchase. Your data is protected.
এক কথায় উত্তর হচ্ছে – হ্যাঁ
যদিও বর্তমানে কম্পিটিশন অনেক বেড়ে গেছে তবুও এখনো মার্কেটে প্রচুর গ্যাপ রয়েছে যেখানে আপনি অনেক ভালো করতে পারবেন এবং আগের তুলনায় অনেক বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি নিজেই একটু চারপাশে লক্ষ্য করে দেখুন তো, বর্তমানে মার্কেটে কত বেশি প্রোডাক্ট আছে এবং পুর্বের তুলনায় মানুষ এখন কতবেশি কেনাকাটা করে।
এরজন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন, আপনি যদি নিয়মিত মার্কেট রিসার্চ করেন তাহলে দেখতে পারবেন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পণ্য মার্কেটে আসছে। এখন আপনি যদি সেইসব পণ্যগুলো নিয়ে সবার আগে কাজ করতে পারেন বা মার্কেটে খুবই ভালো করছে এমন কিছু প্রোডাক্টের যদি লো-কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড খুঁজে বের করতে পারেন, এবং আপনার সাইটে যদি ভিজিটর আনতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্নভাবে আপনার বিজনেসকে মনিটাইজ করতে পারবেন।
আর ঠিক এই কাজটাই আমি করি, এবং আমি আশাকরি আপনিও করতে পারবেন। আমার প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্সটি আপনাকে এই পুরো সিস্টেমটির সবকিছু ডিটেইলসে বুঝতে এবং সে অনুযায়ী কাজ করে সফল হতে সাহায্য করবে।
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন শুরু করার পূর্বে, আমি এই কোর্সের মডিউল নিয়ে প্রচুর রিসার্স করেছি। বাংলা ভাষায় মার্কেটে এই রিলেটেড কোর্সগুলোর ভালো-মন্দ যাচাই করে এবং সম্পুর্ন আমার ১৪ বছরের অনলাইন ক্যারিয়ার এবং ১০ বছরের এফিলিয়েট এবং প্যাসিভ ইনকাম ক্যারিয়ার থেকে অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানের সাথে বর্তমান সময়ের আপডেটেড টেকনিক গুলোর সমন্বয়ে এই কোর্স তৈরি করেছি।
পার্থক্য সমূহঃ
আমি দীর্ঘদিন থেকে এই সেক্টরে সুনামের সাথে কাজ করে আসছি, এমন না যে সামান্য কিছু অভিজ্ঞতা এবং অন্য কারো কোর্স ফলো করে এই কোর্স তৈরি করেছি (যা বর্তমানে মার্কেটে প্রচুর পরিমাণে ঘটছে)। আপনি এমন কারো কাছ থেকে শিখছেন যে জানে সফল হওয়ার জন্য কি কি শিখাতে হবে এবং রিয়েল লাইফে কিভাবে কাজ করতে হবে। কারণ, আমি জানি কিভাবে একটি সফল প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করতে হয় এবং সফল হতে হয়।
এছাড়াও, আমার এই প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কিন্তু আমার প্রাইমারী ইনকাম সোর্স না। আমি জব করি, ডিজিটাল মার্কেটিং কন্স্যাল্টেন্সি করি, আমার নিজের বর্তমানে ২টা প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস আছে এবং লোকাল-ইন্টারন্যাশনাল ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করি।
আমি আপনাকে এই কোর্সে শিখাবো না যে কিভাবে আপনি একটি মাইক্রো বা ছোট নিশ সাইট তৈরি করবেন এবং এক বছর পর কয়েক হাজার ডলারে ফ্লিপ্পিং বা সেল করে দিবেন।
আমি শিখাবো কিভাবে আপনি একটি দীর্ঘমেয়াদি এবং টেকসই পার্সোনাল ব্রান্ড তৈরি করবেন যা শুধু আপনি না আপনার পরবর্তি জেনারেশন যেন এর সুফল পায়।
বর্তমানে মাইক্রো নিশ সাইট গুলো প্রচুর পরিমাণে ব্যর্থ হচ্ছে। কারণ, এই সাইটগুলো শুধুমাত্র অতি ক্ষুদ্র নিশ নিয়ে কাজ করে ফলে টপিক্যাল অথোরিটি তৈরি করতে পারে না (অন্যদিকে গুগোল এখন টপিক্যাল অথোরিটিকে অনেক বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে)।
তাই বর্তমানে যদি আপনি মাইক্রো নিশ নিয়ে কাজ করতে চান (যা এখনো অনেক কোর্সের মেন্টর প্রোমোট করছে), তাহলে অপ্রিয় সত্য হলেও আমি বলবো যে আপনার ব্যর্থ হওয়ার সম্ভবনা ৯৯%।
আপনি কি মনে করেন যে একজন ফ্রেশার হিসেবে শুরুতেই এক্সপার্ট গাইডলাইন ছাড়া আপনি পার্ফেক্ট নিশ সিলেক্ট করতে পারবেন?
উত্তর হচ্ছে – অধিকাংশ মানুষই এটা পারে না, আর পারার কথাও না।
ঠিক এই কারণেই আমরা আপনার পার্সোনাল আইডেন্টিটির উপর ভিত্তি করে আপনার জন্য পার্ফেক্ট নিশ খুঁজে বের করতে স্টেপ-বাই-স্টেপ সাহায্য করি। এজন্য আমরা ফ্রি 1:1 কোচিং কল এবং মেন্টর সাপোর্ট অফার করি প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিনের অংশ হিসেবে।
অবশ্যই
এই কোর্সটি একদম শূন্য থেকে কিভাবে একটি প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করবেন সেই উদ্দশ্যে তৈরি করা হয়েছে৷ সেই লক্ষ্যে নিশ নির্বাচন থেকে শুরু করে এসইও, কন্টেন্ট রাইটিং, লিঙ্ক বিল্ডিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সহ অন্য সকল মনিটাইজেশন মেথড এর প্রয়োজনীয় প্রতিটি কৌশল শেখানো হবে।
একদম স্ক্র্যাচ থেকে আপনার প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করার জন্য আমরা আপনাকে স্টেপ-বাই-স্টেপ ফ্রেমওয়ার্ক দিবো, তাই শুরু করার জন্য খুব বেশি টেকনিক্যাল বা প্রযুক্তিগত দক্ষতার প্রয়োজন নেই; কোর্সে সবকিছুই শেখানো হবে।
এমনকি আপনি যদি কোনো ফিল্ডে “এক্সপার্ট” নাও হন, সেক্ষেত্রে আমরা আপনাকে আপনার জন্য সঠিক নিশ খুঁজে পেতে সহায়তা করব যাতে আপনি খুব দ্রুত শুরু করতে পারেন এবং সফল হতে পারেন।
হ্যাঁ
প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্সটি হচ্ছে আমার দীর্ঘ ১৪ বছরের ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার এবং ১০ বছরের এফিলিয়েট মার্কেটিং ও প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার চূড়ান্ত ফসল।
এই প্রোগ্রামে শুধু মাত্র লেটেস্ট এসইও টেকনিক বা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ মনিটাইজ করে শুরু করার জন্য না, এর চেয়েও অনেক কিছু করার জন্য তৈরি, যার জন্য আপনার নিশ সম্পর্কিত সকল মনিটাইজেশন মডেল ব্যবহার করে ইনকাম ১০ গুন বাড়ানো।
তবে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অনেক বেশি ভালো করতে পারবেন। আপনি যদি পুর্বে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে থাকেন, তাহলে আমি আশাকরি এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি আপনার প্যাসিভ ইনকামের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন।
এর কোর্সে জয়েন করার পর, আপনার প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস কোন মডেলে শুরু করবেন তার উপর নির্ভর করবে যে আপনার খরচ কত হবে।
ব্লগার মুড:
এই মডেলটি তাদের জন্য যাদের পর্যাপ্ত সময় আছে এবং প্রতিদিন ৩/৪ ঘন্টা কাজ করতে পারবে কারণ এই মডেলে সকল কাজ আপনি নিজেই করবেন। আপনার সাইট তৈরি থেকে শুরু করে, ব্লগ পোস্ট লেখা, এসইও, লিংক বিল্ডিং এবং ব্রান্ডিং এর সকল কাজ আপনি নিজেই করবেন।
এক্ষেত্রে আপনার টোটাল খরচ হবে – ডোমেইন এবং হোস্টিং এক বছরের জন্য ২-৪ হাজার টাকা, কীওয়ার্ড রিসার্স করার জন্য এইচরেফস এসইও টুল (গ্রুপ বাই) এক মাসের জন্য ১২০০ টাকা কারণ আমরা একমাসের জন্য গ্রুপ বাই করে এক বছরের কীওয়ার্ড রিসার্স একবারে করে নিবো তারপর ক্যান্সেল করে দিবো বা আর রিনিউ করবো না। তাহলে দেখা যাচ্ছে ব্লগার মুডে আপনার এক বছরে খরচ দাঁড়াবে ৩-৫ হাজার টাকা।
আউটসোর্স মুড:
এই মুডে খরচটা নির্ভর করবে আপনার লক্ষ্য কত বড় তার উপর। কতটা কাজ আপনি নিজে করবেন এবং কতটা আউটসোর্স করবেন তার উপর ডিপেন্ড করবে। এজন্য এই মুডে কত খরচ হবে এটা বলা সম্ভব না। আপনি প্রতি মাসে কতটা কন্টেন্ট পাবলিশ করবেন, কতগুলো গেস্ট পোস্টিং করবেন, আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিজে তৈরি করবেন না আউটসোর্স করবেন তার উপর সকল খরচ নির্ভর করবে।
তবে আপনি যে মুডেই কাজ করেন না কেন, আপনার ব্লগ পোস্ট গুলো এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য সারফার এসইও টুলস ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন। আর সারফার এসইও টুলস (গ্রুপ বাই) প্রতি ১০টি কন্টেন্ট এর জন্য খরচ পড়বে ১০৫০ টাকা।
তবে আমি যখন প্রথম শুরু করি, তখন আমি কোন কিছু আউটসোর্স করিনি। নিজেই সবকিছু করেছি এতে সময় একটু বেশি লেগেছে তবুও ট্রায়াল প্রোজেক্ট হিসেবে যেন আমি ব্যর্থ হলেও লস কম হয় সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু যখন আমি সফল হলাম তারপর আমার প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস দ্রুত বড় করার জন্য কন্টেন্ট রাইটিং থেকে লিংক-বিল্ডিং এর কাজ সমূহ আউটসোর্স করি।
প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস শুরু করার জন্য প্রতি সপ্তাহে কতটা সময় ব্যয় করবেন তা নির্ভর করবে আপনার লক্ষ্য কত বড় এবং কোন মুডে কাজ করতে চাচ্ছেন তার উপর।
ব্লগার মুডঃ এই মুডে আপনাকে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা এবং সপ্তাহে মিনিমাম ২০-৩০ ঘন্টা সিরিয়াসলি কাজ করতে হবে, কারণ যেহেতু আপনাকেই সকল কাজ করতে হবে।
আউটসোর্স মুডঃ এই মুডে আপনাকে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুলস ইউজ করে কাজ করতে হবে তাহলে আপনি খুবই কম সময়ে গুছিয়ে সকল কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। এজন্য প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা এবং সপ্তাহে ৫-৭ ঘন্টা কাজ করতে হবে।
শেষকথা হচ্ছে, এটা আপনার বিজনেস আপনার ব্র্যান্ড তাই আপনি এর পিছনে যতটা সময় কাজ করবেন ততটা ভালো ফল পাবেন। আপনার সফলতা নির্ভর করবে আপনি আপনার কম্পিটিটর থেকে কতটা বেশি এবং স্মার্টলি কাজ করছেন তার উপর।
বর্তমানে, আমি প্রতিদিন ১-২ ঘন্টা সময় ব্যয় করি আমার প্যাসিভ ইনকাম বিজনেসের জন্য। যদিও আমার সকল কাজ আমার টীম করে থাকে (কিছু কাজ আউটসোর্স করে থাকি), তারপরেও পাবলিশ হওয়া প্রতিটি কন্টেন্ট লাইন-বাই-লাইন রিভিউ করি নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে কোয়ালিটি কন্টেন্ট পাবলিশ হয়েছে কিনা। লিংক-বিল্ডিং ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, কোন সাইটে লিংক-বিল্ডিং হচ্ছে তার কোয়ালিটি কেমন তা যাচাই করি।
এছাড়াও ট্র্যাফিক মনিটর করি, নতুন কীওয়ার্ড অপারচুনেটি খুঁজে বের করি, টীম ডেডলাইন মীট করছে কিনা সেসব চেক করি। কারণ, আমার প্রোজেক্ট হচ্ছে আমার বেবি, আর আমি আমার বেবিকে যতটা টেক-কেয়ার করবো, বড় হয়ে সেই বেবি আমাকে তত বেশি রিটার্ন এনে দিবে।
সত্যি বলতে, যদিও সাফল্য একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকার উপর নির্ভর করে না। সাফল্য নির্ভর করে কিছু বিজনেস প্রিন্সিপ্যালের উপর যা আপনাকে এই কোর্সে শেখানো হবে। মূলত কীওয়ার্ড রিসার্স, কন্টেন্ট এসেম্বেলি, লিঙ্ক বিল্ডিং, সঠিক মনিটাইজেশন মেথড, এবং দ্রুত হাল ছেড়ে না দিয়ে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কন্টিনিয়াস কাজের মাধ্যমে সফলতার শিখরে পৌছাতে হয়।
তবে আমি বিশ্বাস করি যে, এই কোর্সটি আপনার জন্য ভাল কিছু বয়ে আনবে কারণ আমরা আপনাকে সকল ফ্রেমওয়ার্ক দিবো যার সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি এবার সফল হবেন; ইনশাআল্লাহ্।
মানি-ব্যাক গ্যারান্টি আছে কি – হ্যাঁ
আমি বিশ্বাস করি যে, আপনি অবশ্যই সফল হবেন এবং আপনাকে এই পর্যায়ে আসতে হবে না।
এরপরও যদি আপনি সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করার পর আপনাকে দেয়া বাৎসরিক প্ল্যান ফলো করে কাজ করে আপনার প্যাসিভ ইনকাম বিজনেস দাঁড় করাতে না পারেন তাহলে আপনি আমাদের কাছে কোর্স ফি ব্যাক করার জন্য সাপোর্টে যোগাযোগ করবেন।
এরপর আমাদের সাপোর্ট টীম, আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার ক্লেইম ভ্যারিফাই করে দেখবে। যদি আপনার ক্লেইম সঠিক প্রমাণিত হয় তাহলে পরবর্তি ৭ দিনের মধ্যে আপনার সম্পুর্ণ কোর্স ফি আপনার দেয়া বিকাশ নাম্বারে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
এছাড়াও, আপনার তৈরিকৃত নিশ সাইটটি মার্কেটে সেল করে দিয়ে আপনার ইনভেস্টমেন্টের অর্থ যেন ফেরত পেতে পারেন, সে বিষয়ে আপনাকে সব ধরণের সহযোগিতা করা হবে।
কিন্তু, আমি বিশ্বাস করি যে – প্যাসিভ ইনকাম ইঞ্জিন কোর্স প্রদত্ত মেথড ফলো করে কাজ করলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন। একদম বাজেভাবেও যদি আপনি ব্যর্থ হন তবুও আপনি বছরে শেষে হাজার+ ডলার আয় করতে পারবেন।
Join "Passive Income Engine" Today!
Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka-1213
Copyright © 2024, I’MREKO VENTURE